থার্টি ফার্স্ট নাইটে সকলপ্রকার বেহায়াপনা নিষিদ্ধ করুন:
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই থার্টি ফার্স্ট নাইটে সব বেহায়াপনা ও অশ্লিল কার্যক্রম বন্ধের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।গত ৩০-১২-২০১৩ইং সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ ও বাংলাদেশীদের কোনো সংস্কৃতি নয়,
এটি পাশ্চাত্যের অশ্লিল সংস্কৃতি। এ অপসংস্কৃতি চর্চায় সরকারী নিষেধাজ্ঞা না থাকায় আমাদের যুবক-যুবতীরা এ রাতে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ও ক্লাবে মদ, ইয়াবা ও নেশাদ্রব্যসহ অশ্লীল কাজকর্মে লিপ্ত থাকে। ফলে যুবসমাজ মদ ও অশ্লিলতার অন্ধকার পথে অগ্রসর হচ্ছে, যা দেশের জন্য শংকার বিষয়। তিনি আজ ডিএমপির প্রেস ব্রিফিংয়ের কথা উল্লেখ করে বলেন, ডিএমপি বাইরে জমায়েত হওয়াকে নিষিদ্ধ করলেও হোটেল বা বারগুলোর মাদক ও অশ্লীলতাকে নিষিদ্ধ করেনি, এতে যুবসমাজ অশ্লিলতায় আরো উৎসাহিত হবে। পীর সাহেব চরমোনাই দেশ ও জাতির সাথে সঙ্গতিহীন থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার দাবী জানান।
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর জুড়ে দেশে চলমান সংঘাত সহিংসতাকে জনগণের পরাজয় হিসেবে উল্লেখ করে পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, দেশ ও জাতির প্রকৃত বিজয় আনতে হলে রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে পাল্টাতে হবে। নষ্ট রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আমুল পরিবর্তন করে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। চলমান সংকট নিরসনে তিনি সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামার আহবান জানান।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই থার্টি ফার্স্ট নাইটে সব বেহায়াপনা ও অশ্লিল কার্যক্রম বন্ধের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।গত ৩০-১২-২০১৩ইং সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ ও বাংলাদেশীদের কোনো সংস্কৃতি নয়,
এটি পাশ্চাত্যের অশ্লিল সংস্কৃতি। এ অপসংস্কৃতি চর্চায় সরকারী নিষেধাজ্ঞা না থাকায় আমাদের যুবক-যুবতীরা এ রাতে ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ও ক্লাবে মদ, ইয়াবা ও নেশাদ্রব্যসহ অশ্লীল কাজকর্মে লিপ্ত থাকে। ফলে যুবসমাজ মদ ও অশ্লিলতার অন্ধকার পথে অগ্রসর হচ্ছে, যা দেশের জন্য শংকার বিষয়। তিনি আজ ডিএমপির প্রেস ব্রিফিংয়ের কথা উল্লেখ করে বলেন, ডিএমপি বাইরে জমায়েত হওয়াকে নিষিদ্ধ করলেও হোটেল বা বারগুলোর মাদক ও অশ্লীলতাকে নিষিদ্ধ করেনি, এতে যুবসমাজ অশ্লিলতায় আরো উৎসাহিত হবে। পীর সাহেব চরমোনাই দেশ ও জাতির সাথে সঙ্গতিহীন থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার দাবী জানান।
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর জুড়ে দেশে চলমান সংঘাত সহিংসতাকে জনগণের পরাজয় হিসেবে উল্লেখ করে পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, দেশ ও জাতির প্রকৃত বিজয় আনতে হলে রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে পাল্টাতে হবে। নষ্ট রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আমুল পরিবর্তন করে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। চলমান সংকট নিরসনে তিনি সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামার আহবান জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন